1. lakituli@gmail.com : admin : Engr. Md. Lakitul Islam
  2. lakitul.umec@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫, ০২:৫৯ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
ভারতের এক তরফা পানি প্রত্যাহারে অস্তিত্ব সংকটে কুড়িগ্রামের ১৬ নদ-নদী মাদক কারবারির বাড়িতে পুলিশের অভিযানে মাদকসহ গ্রেফতার ১ কুড়িগ্রামে হামলার মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার বর্ণাঢ্য আয়োজনে কুড়িগ্রামে বর্ষবরণ উদযাপন কুড়িগ্রামে সেনাবাহিনীর অনুপ্রেরণা বিষয়ক সেমিনার মা-মেয়েকে উত্ত্যক্তের ঘটনায় মাইকিং করে সংঘর্ষ মহাসড়কে অবৈধ যান ট্রাক্টরের চাপায় ঝড়লো তাজা ২ স্কুলছাত্রের প্রাণ চাঁপাইনবাবগঞ্জে আব্দুল হাকিম পিন্টুর খুনিদের গ্রেফতার ও শাস্তির দাবীতে মানববন্ধন ৫ কৃষককে মারধরে পতাকা বৈঠকে বিএসএফের দুঃখপ্রকাশ সীমান্তে ০৩ জন আসামীসহ বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল ইয়াবা প্রাইভেট কার আটক

কুড়িগ্রামের চরাঞ্চলে শাক-সবজি চাষে পাল্টে যাচ্ছে জীবন-জীবিকা

  • প্রকাশিত : শনিবার, ১১ জানুয়ারী, ২০২৫
ছবি লোড হচ্ছে.............
আনোয়ার সাঈদ তিতু, কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি:-
শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি ২০২৫ ইং ০৬:৫৯ পিএম.
উত্তরের জেলা ১৬ নদ-নদী বেষ্টিত কুড়িগ্রামে প্রতিবছর বন্যা আর ভাঙনের কবলে পড়ে অসংখ্য পরিবার গৃহহীন হয়। বিনষ্ট হয় চরের মানুষের কৃষি ফসল। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হন কৃষিনির্ভর পরিবারগুলো। যার কারণে তারা এখন উন্নত পদ্ধতিতে করছেন চাষাবাদ।
জেলার বিভিন্ন চরাঞ্চলে সমন্বিতভাবে শাকসবজি চাষে পাল্টে যাচ্ছে নদ-নদীর তীরবর্তী চরের মানুষের জীবন-জীবিকা। বন্যাকালীন সময়েও যাতে সবজি উৎপাদন অব্যাহত থাকে এজন্য শাকসবজি চাষে উদ্বুদ্ধ করছে কৃষি বিভাগ।
কুড়িগ্রাম কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, জেলায় এবারের শাকসবজি চাষে ৭ হাজার ১০০ হেক্টর জমিতে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা ছিল। অর্জিত হয়েছে ৭ হাজার ২৫০ হেক্টর জমিতে। এখনো শাকসবজি চাষ চলমান রয়েছে।
উলিপুর উপজেলা হাতিয়া ইউনিয়নের অনন্তপুর এলাকার কপিল উদ্দিন, আব্দুর রহমানসহ অনেকেই বলেন, বাঁধাকপি, মুলা, ফুলকপি, লালশাকসহ বিভিন্ন শাকসবজি ভালোই হয়েছে, আশা করি আমরা ভালো টাকা পাবো। কৃষি অফিস আমাদেরকে সব ধরনের সহযোগিতা করেছে।
একই এলাকার রহিমা বেগম বলেন, আমি আমার ১০ শতক জমিতে বাঁধাকপি লাগিয়েছি। ফলন অনেক ভালো হয়েছে। আশা করছি লাভবান হবে।
চিলমারী উপজেলার রমনা মডেল ইউনিয়নের পাত্রখাতা এলাকার আশাদুল মিয়া বলেন, ১০ শতাংশ জমিতে লাল শাক, কলমি শাক, মিষ্টি কুমড়া ও রসুন, বেগুন রোপণ করেছি। এখানে খরচ হয়েছে প্রায় ২ হাজার টাকা। এযাবৎ ১ হাজার টাকার শাক বিক্রি করেছি। আরও কয়েক হাজার টাকার শাকসবজি বিক্রি করতে পারবো।
কুড়িগ্রাম কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, মুনাফা অর্জনের আশায় চরের কৃষকরা শীতকালীন শাকসবজির চাষাবাদ করে লাভবান হচ্ছেন। কৃষি অফিস থেকে চাষিদের সব সময় নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ভালো ফলন আশা করছি।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ