1. lakituli@gmail.com : admin : Engr. Md. Lakitul Islam
  2. lakitul.umec@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:১২ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
কুড়িগ্রামে উপজেলা আ.লীগ নেতা গ্রেফতার ‘বন্ধু’ সংগঠনের সৌজন্যে শীতবস্ত্র পেলো ৫ শতাধিক শীতার্ত কুড়িগ্রামে ডিজেল পাচার কালে আটক ২ ভারতে অনুপ্রবেশের সময় বিজিবি কর্তৃক যুবক আটক নেত্রকোনা বারহাট্টয় যুবপুরামের উদ্যোগে হুইসেল ব্লোয়ারদের অন্তর্ভুক্তি সভা অনুষ্ঠিত ব্রহ্মপুত্রের ভাঙ্গন ঠেকাতে স্থায়ী ব্যবস্থার দাবিতে নদীতীরে মানববন্ধন মেয়াদোত্তীর্ণ কীটনাশক বিক্রয়ের দায়ে ৩ দোকানিকে জরিমানা দোকান উচ্ছেদের নামে হামলা, লুটপাটের ঘটনায় ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন কুড়িগ্রামে বিনামূল্যে উচ্চ ফলনশীল ব্রি-১০০ ধানবীজ বিতরণ কুড়িগ্রামে পিলখানা হত্যা ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে মানববন্ধন

কুড়িগ্রামে বন্যায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বেড়ে বন্ধ হলো ৪৪২টি

  • প্রকাশিত : শুক্রবার, ১২ জুলাই, ২০২৪
ছবি লোড হচ্ছে...........
আনোয়ার সাঈদ তিতু, কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি:-
বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই ২০২৪ ইং ০৭:০০ পিএম.
কুড়িগ্রাম জেলায় সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির খুব একটা উন্নতি হয়নি। ফলে বেড়েছে মানুষের দুর্ভোগ। গত এক সপ্তাহে জেলায় নদ নদী ভাঙ্গনের শিকার হয়েছে ৪৫৮ পরিবার এবং তিনটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নদী গর্ভে বিলীন হয়েছে। বন্যার কারণে ৪৪২ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাঠদান বন্ধ রয়েছে। এর মধ্যে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ৩০৫ টি এবং স্কুল, মাদ্রাসা ও কলেজের সংখ্যা ১৩৭টি। বন্যার্তদের জন্য নতুন করেও বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ১৪৫ মে. টন চাল, নগদ ১১ লাখ টাকা এবং ১ হাজার ৩৬০ প্যাকেট শুকনা খাবার।
কুড়িগ্রাম জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার নবেজ উদ্দিন বলেন, বন্যায় ২৯৫ টি বিদ্যালয়ে পানি ঢুকেছে। এর মধ্যে ২৭৬ টিতে পাঠদান বন্ধ। এছাড়া চর গুজিমারী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পূর্ব দইখাওয়ার চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও চর শাখাহাতি ১নং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। আর তিনটি স্কুল ভাঙ্গনের কারণে অন্য স্থানে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। আর ২৩ টি বিদ্যালয় আশ্রয় কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
কুড়িগ্রাম জেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ শামছুল আলম জানান, বন্যার কারণে মাধ্যমিক উচ্চ মাধ্যমিক, মাদ্রাসা ও কলেজ মিলে ১২৮ টিতে পাঠদান বন্ধ রয়েছে। এছাড়া ৯ টিতে আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে।
কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ জেলা প্রশাসকের দপ্তরের কন্ট্রোল রুমের বরাতে জানান, জেলার ৯ উপজেলা ৫৫ টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা বন্যা আক্রান্ত হয়েছে। প্লাবিত হয়েছে ৬৬২ দশমিক ৭৫ বর্গ কি: মিটার। বন্যা আক্রান্ত পরিবারের সংখ্যা ৩৭ হাজার ১০০ টি। নদী ভাঙ্গনের শিকার হয়েছে ৪৫৮টি পরিবার। ফসলের ক্ষতি হয়েছে ৭ হাজার ৩৫০ হেক্টও জমির। আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রিত রয়েছে ২ হাজার ২৮ জন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ