1. lakituli@gmail.com : admin : Engr. Md. Lakitul Islam
  2. lakitul.umec@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫, ০৫:৪৪ অপরাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
অসময়ে বন্যায় ফসলের ক্ষতি পুষিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর আপ্রাণ চেষ্টা কৃষকের কুড়িগ্রামের রৌমারী সীমান্তে ৪৫ বোতল ভারতীয় মদ উদ্ধার কুড়িগ্রামের চরে নদী ভাঙ্গনে নেই ঈদের আনন্দ কুড়িগ্রামের চরাঞ্চলে কোরবানি ছাড়াই ঈদ কুড়িগ্রামে ঈদের ছুটিতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বিশেষ নিরাপত্তা জোরদার কোরবানির ঈদে ব্যস্ত সময় পার করছে কুড়িগ্রামের কামারেরা বৃষ্টি আর উজানী ঢলে ৩০০ হেক্টর জমির প্রায় সাড়ে ৩ কোটি টাকার ফসলের ক্ষতি কুড়িগ্রামে নববধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী গ্রেফতার কুড়িগ্রামের রৌমারী ঘাটে দেরিতে নৌকা ছাড়ায় সংঘর্ষে আহত ৫ ঈদুল আজহায় ফেরি সুবিধা বঞ্চিত ব্রহ্মপুত্র পাড়ি দেয়া যাত্রীরা

অসময়ে বন্যায় ফসলের ক্ষতি পুষিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর আপ্রাণ চেষ্টা কৃষকের

  • প্রকাশিত : শনিবার, ১৪ জুন, ২০২৫
ছবি লোড হচ্ছে............
আনোয়ার সাঈদ তিতু, কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি:-
শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫ ইং ০১:০১ এএম.
উজানের ঢল আর টানা বৃষ্টিতে সৃষ্ট বন্যায় তলিয়ে নষ্ট হয়ে গেছে কুড়িগ্রামের নদ-নদী অববাহিকার ফসলের ক্ষেত। এতে ক্ষতির মুখে পড়েছেন চরাঞ্চলের কৃষকরা। তবে তারা থেমে যাননি। বন্যার পানি শুকিয়ে যাওয়ার পর ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন চাষিরা। একই সঙ্গে ক্ষতি নিরূপণ করে কৃষকদের পাশে থাকার আশ্বাস কৃষি বিভাগের।
এক সপ্তাহের আগে ভারী বর্ষণের ফলে বন্যার পানিতে তলিয়ে যায় চরাঞ্চলের বিভিন্ন ক্ষেতের ফসল। ফলে পুঁজি রক্ষায় অপরিপক্ব ফসল তোলেন অনেক কৃষক। বর্তমানে পানি নেমে যাওয়ায় স্পষ্ট হচ্ছে ক্ষতচিহ্ন। আবার কেউ কেউ ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষেত পরিষ্কার করছেন।
কৃষকরা বলছেন, এবার অসময়ে বন্যায় ফসল নষ্ট হয়ে যাওয়ায় চরম ক্ষতির মুখে পড়েছেন তারা।
কুড়িগ্রাম জেলা কৃষি বিভাগ জানায়, চলতি মৌসুমে জেলার ১৬টি নদ-নদীর অববাহিকার চরাঞ্চলে আবাদকৃত প্রায় ৩০ হাজার হেক্টর জমির ফসলের মধ্যে বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে ৩০০ হেক্টর জমির সবজিসহ বিভিন্ন ফসল।
উজানের ঢল আর টানা বৃষ্টিতে সৃষ্ট বন্যায় তলিয়ে নষ্ট হয়ে গেছে কুড়িগ্রামের নদ-নদী অববাহিকার ফসলের ক্ষেত
কুড়িগ্রাম জেলার রাজারহাট উপজেলার চর বিদ্যানন্দ গ্রামের কৃষক তারাজুল ইসলাম বলেন, আলুতে প্রায় চার লাখ টাকা লস করেছি। এবার অসময়ে বন্যা হয়ে গেলো। এতে করে এক একর জমির বাদাম প্রায় শেষ। এভাবে লস হলে আবাদ করা সম্ভব হবে না।
কুড়িগ্রাম জেলার সদর উপজেলার পাঁচগাছী ইউনিয়নের শুলকুর বাজার এলাকার কৃষক এরশাদ আলী বলেন, আমার পটল ক্ষেতে পানি ওঠে। পরে এক বিঘা জমির সব পটল গাছ মরে গেছে। ক্ষেতে পানি আসায় বড় ক্ষতি হয়েছে আমার। আর কয়টা দিন পর পানি এলে অনেক টাকার পটল বিক্রি করতে পারতাম।
কুড়িগ্রাম কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহকারী উপ-পরিচালক (প্রশিক্ষণ) ড. মামুনুর রহমান জানান, বন্যায় নদ-নদী তীরবর্তী এলাকায় ফসলের ক্ষতি নিরূপণ করা হয়নি। নিরূপণ করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হবে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ