1. lakituli@gmail.com : admin : Engr. Md. Lakitul Islam
  2. lakitul.umec@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
বুধবার, ০৪ জুন ২০২৫, ০২:২৭ অপরাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে কুড়িগ্রামে পশুর হাটগুলো কুড়িগ্রামে ৩১ সদস্যের এনসিপির কমিটি গঠন কুড়িগ্রামে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক যুবকের মৃত্যু গ্যাস সিলিন্ডারের দাম কমলেও, কম দামে পাচ্ছেন না গ্রাহক কেজিতে বিক্রি হচ্ছে কুড়িগ্রামের খামারে গরু-ছাগল একক অভিনয়ে জাতীয় প্রাথমিক পদক পেলো কুড়িগ্রামের আব্দুল্লাহ সাংবাদিক কাজলকে দেখতে হাসপাতালে জামায়াত নেতা নূরুল ইসলাম বুলবুল নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই বিএনপি নেত্রী বিদ্যালয়ে বসালো পশুরহাট সীমান্তে ভারতীয় ড্রোন ও পুশইন আগ্রাসন, দ্বিপক্ষীয় চুক্তির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন কুড়িগ্রামের সব নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি, আরো দু’দিন অব্যাহত থাকবে

সীমান্তে হত্যার স্বীকার ফেলানীর পরিবারের দায়িত্ব নিলেন উপদেষ্টা আসিফ

  • প্রকাশিত : বুধবার, ৮ জানুয়ারী, ২০২৫
ছবি লোড হচ্ছে...........
আনোয়ার সাঈদ তিতু, কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি:-
বুধবার, ০৮ জানুয়ারি ২০২৫ ইং ০২:৫৯ পিএম.
কুড়িগ্রামের আলোচিত ফেলানী হত্যাকাণ্ডের ১৪ বছর পেরিয়ে গেলেও বিচার না পাওয়ায় হতাশা তার পরিবারের। তবুও আশা ছাড়েনি ন্যায় বিচারের। ন্যায় বিচার পেতে ১৪ বছর পর অন্তর্বর্তী সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া সঙ্গে দেখা করতে ঢাকায় গিয়েছিল পরিবারটি। এ সময় ফেলানীর ভাইদের চাকরি দেওয়া ও তার পরিবারের ভরণপোষণের দায়িত্ব নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।
মঙ্গলবার রাতে তার বাসভবনে দেখা করেন ফেলানীর বাবা নুর ইসলাম, মা জাহানারা বেগম ও ছোট ভাই জাহান উদ্দিন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে জাহান উদ্দিন বলেন, ‘গতকাল রাতে আমরা আসিফ ভাইয়ের সঙ্গে দেখা করেছি। তিনি আমাদের তিন ভাইয়ের পড়াশোনা শেষে চাকরি দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। আমরা অনেকটা চিন্তামুক্ত। তিনি আমার বোনের হত্যার সঠিক বিচারের আশ্বাসও দিয়েছেন।’
বাবা নুর ইসলাম বলেন, ‘মেয়ে হত্যার সঠিক বিচার করবে সরকার। তিনি আমার পরিবারের দায়িত্ব নেওয়ায় আমি খুশি।’
উল্লেখ্য, ২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার অনন্তপুর সীমান্তের কাঁটাতারে ঝুলে ছিল ১৪ বছরের কিশোরী ফেলানীর লাশ। সেই ছবি তখন দেশ ছাপিয়ে দেশের বাইরের গণমাধ্যমে প্রচার হলে তা নিয়ে আলোচনার ঝড় ওঠে। তবে এ ঘটনায় আজও কোনো বিচার হয়নি।
ফেলানী খাতুন ৫ ভাই-বোনের মধ্যে সবার বড় ছিল। ছোট ভাই জাহান উদ্দিন বর্তমানে অনার্স দ্বিতীয় বর্ষে পড়ছেন। আরেক ভাই আরমান হোসেন একাদশ শ্রেণি ও আরেক ছোট ভাই আককাস আলী এসএসসি পরীক্ষার্থী। বড় বোন মালেকার বিবাহ সম্পন্ন হয়েছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ