1. lakituli@gmail.com : admin : Engr. Md. Lakitul Islam
  2. lakitul.umec@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:০৭ অপরাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
যথাযথ মর্যাদায় ঐতিহাসিক বড়াইবাড়ী দিবস পালন ৪০০ বছরের মসজিদ দেখতে আসে দূর-দূরান্তের মানুষ ভারতের এক তরফা পানি প্রত্যাহারে অস্তিত্ব সংকটে কুড়িগ্রামের ১৬ নদ-নদী মাদক কারবারির বাড়িতে পুলিশের অভিযানে মাদকসহ গ্রেফতার ১ কুড়িগ্রামে হামলার মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার বর্ণাঢ্য আয়োজনে কুড়িগ্রামে বর্ষবরণ উদযাপন কুড়িগ্রামে সেনাবাহিনীর অনুপ্রেরণা বিষয়ক সেমিনার মা-মেয়েকে উত্ত্যক্তের ঘটনায় মাইকিং করে সংঘর্ষ মহাসড়কে অবৈধ যান ট্রাক্টরের চাপায় ঝড়লো তাজা ২ স্কুলছাত্রের প্রাণ চাঁপাইনবাবগঞ্জে আব্দুল হাকিম পিন্টুর খুনিদের গ্রেফতার ও শাস্তির দাবীতে মানববন্ধন

চোখে না দেখলেও টাকা চেনেন সাবু মিয়া

  • প্রকাশিত : সোমবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৪
ছবি লোড হচ্ছে........
আনোয়ার সাঈদ তিতু, কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি:-
রোববার, ১৩ অক্টোবর ২০২৪ ইং ০৬:৫৯ পিএম.
চোখে দেখেন না সাবু মিয়া। তবু যে কোনো টাকা হাতে নিলেই বলতে পারেন নোটটি কত টাকার। অথচ জন্মের পর টাকা কী জিনিস সেটি বোঝার আগেই নিভে গেছে তার চোখের আলো। তারপরও বিরল এই প্রতিভা তার মধ্যে রয়েছে। ক্রেতারা তার দোকানে কোনো পণ্য কিনলে অনুমান করে পণ্য দেন। যে কোনো ধরনের কাগজের নোট কিংবা পয়সা হাতে নিলেই বলে দিতে পারেন কত টাকা বা পয়সা সেটি। এমন প্রতিভায় এলাকায় আলোড়ন তৈরি করেছেন সাবু মিয়া।
সাবু মিয়া (৪২) কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার চিলমারী ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা। তিনি ওই এলাকার কড়াই বরিশাল বাজারে মুদি ব্যবসা করেন। পাশাপাশি একটি মসজিদে দেন নিয়মিত আজান। পারিবারিক জীবনে তিনি দুই মেয়ে ও এক ছেলের জনক।
জানা গেছে, সাবু মিয়া জন্মের ৩-৪ বছর টাইফয়েডে আক্রান্ত হয়ে হারিয়ে ফেলেন চোখের আলো। এরপর ১৯ বছর বয়সে তার বাবা ছোট্ট একটি মুদি দোকান তুলে দেন। তখন থেকে দীর্ঘ ২৩ বছর যাবৎ নিজেই করছেন ব্যবসা। ভিক্ষাবৃত্তি না করে, নিজে পরিশ্রম করে আয় করে চালান পরিবার।
সাবু মিয়া জানান, ভিক্ষা না করে সৎপথে থেকে নিজে ব্যবসা করে পরিবারের ভরণ-পোষণ দিচ্ছেন। আর যে কোনো পয়সা বা টাকা হাতে নিয়েই অগোচরে বলে দিতে পারেন সেটি কত টাকার নোট বা পয়সা। এটা মহান আল্লাহর দেওয়া নেয়ামত।
স্থানীয়রা জানান, ছোটবেলায় টাইফয়েড হয়ে দুই চোখের আলো নিভে যায় সাবুর। এরপর ভিক্ষাবৃত্তি না করে দীর্ঘদিন ধরে মুদি দোকানের ব্যবসা করছেন। তবে তার বড় একটি প্রতিভা রয়েছে, তিনি যে কোনো টাকা-পয়সা হাতে নিয়েই বলে দিতে পারেন কত টাকা বা পয়সা। এ ছাড়াও তিনি তারিখ ও সময় নির্দ্বিধায় বলে দিতে পারেন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ