1. lakituli@gmail.com : admin : Engr. Md. Lakitul Islam
  2. lakitul.umec@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:০৯ অপরাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
কুড়িগ্রামে উপজেলা আ.লীগ নেতা গ্রেফতার ‘বন্ধু’ সংগঠনের সৌজন্যে শীতবস্ত্র পেলো ৫ শতাধিক শীতার্ত কুড়িগ্রামে ডিজেল পাচার কালে আটক ২ ভারতে অনুপ্রবেশের সময় বিজিবি কর্তৃক যুবক আটক নেত্রকোনা বারহাট্টয় যুবপুরামের উদ্যোগে হুইসেল ব্লোয়ারদের অন্তর্ভুক্তি সভা অনুষ্ঠিত ব্রহ্মপুত্রের ভাঙ্গন ঠেকাতে স্থায়ী ব্যবস্থার দাবিতে নদীতীরে মানববন্ধন মেয়াদোত্তীর্ণ কীটনাশক বিক্রয়ের দায়ে ৩ দোকানিকে জরিমানা দোকান উচ্ছেদের নামে হামলা, লুটপাটের ঘটনায় ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন কুড়িগ্রামে বিনামূল্যে উচ্চ ফলনশীল ব্রি-১০০ ধানবীজ বিতরণ কুড়িগ্রামে পিলখানা হত্যা ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে মানববন্ধন

কুড়িগ্রামে লাশ উদ্ধারের ১৩ দিন, গ্রেফতার হয়নি আসামি

  • প্রকাশিত : শুক্রবার, ২ আগস্ট, ২০২৪
ছবি লোড হচ্ছে........
আনোয়ার সাঈদ তিতু, কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি:-
বৃহস্পতিবার, ০১ আগষ্ট ২০২৪ ইং ১২:০১ পিএম.
কুড়িগ্রামের চিলমারীর ব্রহ্মপুত্র নদ থেকে একজন কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় হত্যা মামলা করেছে নিহতের পরিবার। লাশের ময়নাতদন্তের রিপোর্ট অপেক্ষামান। এদিকে এ ঘটনায় ১৩ দিন পার হলেও এখন পর্যন্ত কোনো আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।
তবে পুলিশ বলছে, অভিযান অব্যাহত রয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে আসামিদের গ্রেপ্তার করা হবে।
থানা সূত্রে জানা গেছে, মৃত্যুর ঘটনায় উপজেলার দুই শিক্ষার্থীর নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৫-৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন নিহতের পরিবার। আসামিরা হলেন উপজেলার ছোট কুষ্টারী এলাকার ফজলুল হকের ছেলে সিনান স্বচ্ছ (২১) ও সামস পাড়ার আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে ইউসুফ আহমেদ জায়েদ (১৯)।
নিহত কলেজছাত্রের নাম জোবায়ের হোসেন আমিন (১৯)। তিনি উপজেলার থানাহাট ইউনিয়নের মন্ডল পাড়া গ্রামের আব্দুল জলিলের ছেলে। কারমাইকেল কলেজে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।
নিহতের পরিবার ও মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত ১৮ জুলাই রাত ১০টার দিকে স্বচ্ছ ও জায়েদ জোবায়েরকে বাড়ি থেকে ডেকে মোটরসাইকেলে করে নিয়ে যান। পরে রাত ১টার দিকে জোবায়েরের মা তাকে ফোন দিলে দ্রুত বাড়ি ফেরার কথা জানান। কিন্তু রাত ৩টার দিকে খবর আসে জোবায়ের নদীতে পড়ে গেছে। পরে নদীতে অনুসন্ধান করেও কোনও খোঁজ মেলেনি। ঘটনার একদিন পর ১৯ জুলাই নৌবন্দরের পন্টুনের দক্ষিণে জোবায়েরের লাশ ভেসে ওঠলে পুলিশ তা উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়।
নিহতের পিতা আব্দুল জলিল আমিন জানান, আমি হত্যা মামলা করেছি। তবে আসামি ধরার ব্যাপারে পুলিশ কেন গড়িমসি করছে সেটি আমার বুঝে আসছে না। নৌ-থানার যে কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তিনি জনবল না থানায় অপারগতা প্রকাশ করেছেন।
চিলমারী নৌ পুলিশ ফাঁড়ির এসআই ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) নাজমুল হক বলেন, আসামি গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত আছে। চিলমারী মডেল থানার পুলিশসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। আসলে কিছুদিন ধরে বৈরী আবহাওয়ার কারণে কার্যক্রম চালতে পারিনি। তবে আশা করা যাচ্ছে খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে আসামি গ্রেপ্তার করা হবে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ