আনোয়ার সাঈদ তিতু, কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি:-
কুড়িগ্রামের রাজিবপুর ও রৌমারী উপজেলার ১২টি কাঠের সাকোঁ তৈরি করে দিলেন ২৮ কুড়িগ্রাম ৪ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট বিপ্লব হাসান পলাশ। রাজিবপুর উপজেলার সদর ইউনিয়নের খাজার ঘাট ও পাখী উড়া, কোদালকাটি যাওয়ার মাঝপথে সোনাভরি নদীতে, শিবেরডাঙ্গীি গ্রামের পূর্ব পাড়া থেকে চর লাঠিয়াল ডাঙ্গা কালা পানির বিলের (জিনজিরাম নদী)উপর।
সাকোঁ না থাকার কারণে গ্রাম বাসীর যাতায়াতে তীব্র ভোগান্তিতে ছিল। দুই পাড়ের কৃষকদের উৎপ্ন্ন ফসল, ছেলে-মেয়েদের স্কুল -কলেজে গমণ, হাট-বাজার যাওয়া-আসা সকল কাজে যাতায়াত ছিল কষ্টসাধ্য।
জরুরী ও সাধারণ সকল কাজে একমাত্র যাতায়াতের সম্বল ছিল ডিঙ্গি নৌকা। আপাতত কাঠের ব্রীজ গুলো এলাকাবাসীর দু:খ কিছুটা হলেও ঘুচলো। এলাকাবাসীর এটি দীর্ঘ দিনের দাবি ছিল।
কুড়িগ্রাম -৪ আসনের এমপি বিপ্লব হাসান পলাশ কথা দিয়ে ছিলেন তিনি ও তার সরকার নির্বাচিত হলে নদী পাড়ের মানুষের সুবিধার্থে নদী গুলোর উপর ব্রীজ করে দিবেন। কিন্তু ব্রীজ করতে হলে চাহিদা দিতে হবে, বিল পাস করতে হবে। এটি সময় সাপেক্ষ।
তাই জিআর প্রকল্পের বরাদ্ধ থেকে ব্রীজ গুলো তৈরি করে দিয়ে নির্বাচনী ওয়াদা পুরন করলেন। জিআর প্রকল্পের বরাদ্দ থেকে তিনি ২ উপজেলায় মোট ১২টি কাঠের ব্রীজ নিমার্ণ করে ,৪০ গ্রামের মানুষের আস্থা অর্জন করলেন এমপি সাহেব।
স্থানীয়রা গণমাধ্যমকে জানান ব্রীজ গুলো নির্মাণ এর ফলে সকল কাজে মানুষের যাতায়াতে ভোগান্তি কমল। ব্রীজ নির্মাণ করায় এলাবাসীর পক্ষে সুরমান আলী জানান, আগে যাতায়াতের জন্য খেয়া নৌকার জন্য দীর্ঘ ক্ষণ অপেক্ষা করতে হত।
এখন নিমিষেই এবং যখন তখন পারাপার করা যাচ্ছে। তিনি আরও জানান, আগামী ২ বছরের মধ্যে স্থায়ী ব্রীজ নির্মাণ করে দিবেন বলে এমপি সাহেব তাদের কথা দিয়েছেন।
সরে জমিনে গিয়ে দেখা গেছে,খাল-বিল ও নদীর উপর দিয়ে নির্মাণ করা কাঠের ব্রীজ দিয়ে যানবাহনে চড়ে সর্ব সাধারণ নিবিঘ্নে পারাপার হচ্ছে।
এ ব্যাপারে মাননীয় সংসদ সদস্য বিপ্লব হাসান পলাশ প্রতিনিধিকে জানান, আপাতত কাঠের ব্রীজ করে দিলাম,আগামী ২/১বছরের মধ্যেই তিনি তার নির্বাচনী ওয়াদা পূরণ করার চেষ্টা
Leave a Reply