1. lakituli@gmail.com : admin : Engr. Md. Lakitul Islam
  2. lakitul.umec@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০৫ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
যথাযথ মর্যাদায় ঐতিহাসিক বড়াইবাড়ী দিবস পালন ৪০০ বছরের মসজিদ দেখতে আসে দূর-দূরান্তের মানুষ ভারতের এক তরফা পানি প্রত্যাহারে অস্তিত্ব সংকটে কুড়িগ্রামের ১৬ নদ-নদী মাদক কারবারির বাড়িতে পুলিশের অভিযানে মাদকসহ গ্রেফতার ১ কুড়িগ্রামে হামলার মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার বর্ণাঢ্য আয়োজনে কুড়িগ্রামে বর্ষবরণ উদযাপন কুড়িগ্রামে সেনাবাহিনীর অনুপ্রেরণা বিষয়ক সেমিনার মা-মেয়েকে উত্ত্যক্তের ঘটনায় মাইকিং করে সংঘর্ষ মহাসড়কে অবৈধ যান ট্রাক্টরের চাপায় ঝড়লো তাজা ২ স্কুলছাত্রের প্রাণ চাঁপাইনবাবগঞ্জে আব্দুল হাকিম পিন্টুর খুনিদের গ্রেফতার ও শাস্তির দাবীতে মানববন্ধন

সীমান্ত হত্যা বন্ধের দাবিতে প্রতিকী লাশ নিয়ে মানববন্ধন

  • প্রকাশিত : শুক্রবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
Image loading....
সীমান্তে হত্যা ও আগ্রাসন বন্ধের দাবিতে প্রতিকী লাশ নিয়ে কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে প্রতিবাদ মিছিল ও মানববন্ধন কর্মসূচি
আনোয়ার সাঈদ তিতু, কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি:-
সীমান্তে হত্যা ও আগ্রাসন বন্ধের দাবিতে প্রতিকী লাশ নিয়ে কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে প্রতিবাদ মিছিল ও মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২২ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার বেলা ১২টার দিকে ঢাকাস্থ বাংলাদেশ গণশক্তি পার্টির আহ্বায়ক হানিফ বাংলাদেশির নেতৃত্বে কুড়িগ্রাম-ভূরুঙ্গামারী সড়কের নাগেশ্বরী উপজেলা পরিষদ গেটের সামনে এই মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। আগেরদিন হানিফ বাংলাদেশি ভূরুঙ্গামারীতে এই কর্মসূচি পালন করেন।
এসময় হানিফ বাংলাদেশিসহ আরও বক্তব্য রাখেন নাগেশ্বরী পৌর যুব সংগঠনের সভাপতি মো. সাদিকুল ইসলাম, বাংলাদেশ যুব শক্তি কুড়িগ্রাম জেলা শাখার সভাপতি নুরনবী মিয়াসহ অনেকে।
জানা গেছে, এর আগে, হানিফ বাংলাদেশি ‘প্রতিকী লাশের মিছিল’ নিয়ে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলা অতিক্রম করেন। কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে এ কর্মসূচি শুরু করেন। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত ও মিয়ানমার সীমান্ত আছে এমন সব জেলা ও উপজেলা প্রদক্ষিণ করে এভাবে প্রতিবাদ জানাবেন তিনি। কর্মসূচিটি যশোরের বেনাপোল উপজেলায় গিয়ে শেষ হবে বলে জানান, হানিফ বাংলাদেশি।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের প্রতিবেশী দুটি দেশ ভারত ও মিয়ানমার সব সময় বাংলাদেশের ওপর আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে। সীমান্তে নিরীহ মানুষকে পাখির মতো গুলি করে হত্যা করছে। কিছুদিন আগে একজন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যকে গুলি করে হত্যা করেছে বিএসএফ। সীমান্তে বাংলাদেশিদের হত্যার পরে বলা হয় এরা গরু চোরাকারবারি। হতে পারে গরু চোরাকারবারির সঙ্গে যুক্ত, কিন্তু এদের আইনের আওতায় এনে বিচার করা হোক। গুলি করে হত্যা করবে কেন? ভারত ও মিয়ানমার যদি তাদের দেশের পাচারকারীদের দমন করে তাহলে বাংলাদেশের পাচারকারীরা এমনিতেই সব বন্ধ করে দিতে বাধ্য হবে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ