1. lakituli@gmail.com : admin : Engr. Md. Lakitul Islam
  2. lakitul.umec@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ০৬:৪০ অপরাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
কোরবানির ঈদে ব্যস্ত সময় পার করছে কুড়িগ্রামের কামারেরা বৃষ্টি আর উজানী ঢলে ৩০০ হেক্টর জমির প্রায় সাড়ে ৩ কোটি টাকার ফসলের ক্ষতি কুড়িগ্রামে নববধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী গ্রেফতার কুড়িগ্রামের রৌমারী ঘাটে দেরিতে নৌকা ছাড়ায় সংঘর্ষে আহত ৫ ঈদুল আজহায় ফেরি সুবিধা বঞ্চিত ব্রহ্মপুত্র পাড়ি দেয়া যাত্রীরা কুড়িগ্রামে দুস্থদের চাল বিক্রি, সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপে উদ্ধার ঈদুল আজহার ১০ দিন বন্ধ সোনাহাট স্থলবন্দর অবশেষে সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপে স্কুল থেকে পশুর হাট সরালেন বিএনপি নেত্রী ডিজিটাল পদ্ধতিতে বন্যার পূর্বাভাস কাজে আসছে না প্রান্তিক কৃষকের ব্রহ্মপুত্রের ভাঙনে বিলীন ৫০ ভিটেবাড়ি, হুমকিতে ফসলি জমি

কুড়িগ্রামের ফুটপাতে গরম কাপড়ের দোকানে ভিড় বাড়ছে

  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ৪ জানুয়ারী, ২০২৪
ছবি লোড হচ্ছে
খোলা-আকাশের-নিচে-দোকান-দিয়ে-বসেছে-গরম-কাপড়ের-ব্যবসায়ীরা
আনোয়ার সাঈদ তিতু, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:-
উত্তরের সীমান্ত জেলা কুড়িগ্রামে জেঁকে বসেছে শীত। পৌষের মাঝামাঝি এসে ঘনকুয়াশা ও শীতের তীব্রতা বাড়তে শুরু করেছে। বিকাল থেকে শুরু হয় কনকনে ঠান্ডা আর রাতে থেকে সকাল সকাল ১১টা পর্যন্ত হিমেল ঠান্ডাসহ কুয়াশায় ঢাকা থাকে জনপদ। এরফলে দুর্ভোগ বাড়ে সাধারণ মানুষের। শীত নিবারণের জন্য নিম্ন আয়ের মানুষ ছুটছে ফুটপাতের দোকানগুলোতে।
বৃহস্পতিবার সকালে কুড়িগ্রাম সদর আইনজীবি সমিতির সামনে খোলা মার্কেটে ও নছর উদ্দিন মার্কেটে সরেজমিনে দেখা যায়, খোলা আকাশের নিচে দোকান দিয়ে বসেছে গরম কাপড়ের ব্যবসায়ীরা। এই দোকানগুলোতে সোয়টার, জ্যাকেট, মাফলার ও ছোটদের গরম কাপড় অনেক কম দামে বিক্রয় হয়। অনেক বয়সের মহিলা ও পুরুষ গরম কাপড় ক্রয় করতে দেখা যায়।
গরম কাপড় কিনতে আসা সদর উপজেলার যাত্রাপুর ইউনিয়নের মেহের জামাল (৫৫) জানান, আর কন না বাহে কয়দিন থাকি সকালে যে ঠান্ডা পড়ছে ঘর থাকি বেড় হওয়া যায় না। ছেলে-মেয়েগুলা ঠান্ডায় কাহেল হইছে। তাদের জন্য কমদামে কয়টা সোয়টার কিনছি। হামরাতো বড় দোকানে কিনবার পাবার নই। এই দোকান গুলাতে খুব কম দামে সোয়টার, জ্যাকেট পাওয়া যায়।
সদর হরিকেশ মুন্সি পাড়ার রাশিমা বেগম (৩৬) বলেন, মাঘ মাস পরার আগে যে ঠান্ডা দেখা যায়। মাঘ মাসে ঠান্ডা নামার আগে আমার ছেলের জন্য দুটি সোয়টার নিচ্ছি। অন্য মার্কেটের তুলনায় এখানে অনেক দাম কম। তাই এখানে আসা।
নছর উদ্দিন মার্কেটের কাপড় ব্যবসায়ী রতন বলেন, শীতের বেচাকেনা এখনো জমে ওঠে নাই। গত এক সপ্তাহ ধরে একটু কুয়াশা ও শীত বাড়ায় গ্রাম-গঞ্জের মানুষ গরম কেনার জন্য আসছেন। তবে ১০-১২দিন পর মাঘ মাসে দোকানে প্রচুর বেচাকেনা হবে। এখানে শিশু, মহিলা ও বড়দের অনেক রকম গরম কাপড় পাওয়া যায়। এ মার্কেটে সবচেয়ে কাপড়ের দাম কম হওয়ায় নিম্ন আয়ের মানুষসহ সব শ্রেণীর কাস্টোমার আসে।
আইনজীবি সমিতির সামনের কাপড় ব্যবসায়ী শামসুল আলম জানান, এবার সে রকম বিক্রি নাই। তবে আর কয়দিন পর প্রচুর গরম কাপড় বিক্রি হবে। আমার এখানে কোট, জ্যাকেটে, সোয়টার সহ সব ধরনের গরম কাপড় কম দামে পাওয়া যায়।
রাজারহাট আবহাওয়া কৃষি পর্যবেক্ষণাগার অফিস হতে জানায়, গত এক সপ্তাহ ধরে জেলার তাপমাত্রা ১০ থেকে ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে ওঠানামা করছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ