1. lakituli@gmail.com : admin : Engr. Md. Lakitul Islam
  2. lakitul.umec@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
মঙ্গলবার, ০৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৪২ অপরাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
মহাসড়কে অবৈধ যান ট্রাক্টরের চাপায় ঝড়লো তাজা ২ স্কুলছাত্রের প্রাণ চাঁপাইনবাবগঞ্জে আব্দুল হাকিম পিন্টুর খুনিদের গ্রেফতার ও শাস্তির দাবীতে মানববন্ধন ৫ কৃষককে মারধরে পতাকা বৈঠকে বিএসএফের দুঃখপ্রকাশ সীমান্তে ০৩ জন আসামীসহ বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল ইয়াবা প্রাইভেট কার আটক বরিশালে ডাস্টবিন-দিঘি-পুকুরে মিলেছে নারীকে হত্যার হাত-পাসহ মানবদেহের ৮টি অংশ শীতে জবুথবু কুড়িগ্রাম, শীতবস্ত্রের অভাবে হতদরিদ্র ও ছিন্নমূল মানুষ পরিকল্পিতভাবে গলা কেটে হত্যা! সন্দেহ এড়াতে দাফনে সহযোগিতা, গ্রেপ্তার ৩ বাংলাদেশে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ ৯ হাজার সরকারি বিনামূল্যের মাধ্যমিক পাঠ্যপুস্তক পাচারকালে আটক ১ চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিএনপির কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

চাকরি পেয়েই স্ত্রীকে তালাক দিলেন সরকারি কর্মকর্তা

  • প্রকাশিত : শুক্রবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০২৩
ছবি লোড হচ্ছে
ছবি সংগ্রহীত: উপসহকারি কৃষি কর্মকর্তা মাহমুদ আল ফয়সাল

তাওরাত হোসেন তালহা বরগুনা প্রতিনিধি:-

সরকারি চাকরি পেয়েই স্ত্রীকে তালাক দেয়ার অভিযোগ উঠেছে বাংলাদেশ কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের  উপসহকারি কৃষি কর্মকর্তা মাহমুদ আল ফয়সালের বিরুদ্ধে।
জানা যায় এক যুগ আগে ভালোবাসার সম্পর্ক হয় গৌরনদী শহরের আল মাহমুদ ফয়সাল এবং বরগুনার মেয়ে সাদিয়ার(ছদ্মনাম) সঙ্গে।  বন্ধুত্ত্বের সম্পর্কের  ৬ মাস না পেরোতেই রূপ নেয় ভালোবাসার সম্পর্কে অতঃপর দুই পরিবারের সম্মতিতেই ২০১৯ সালে বিয়ে করেন ফয়সাল এবং সাদিয়া। ভালোবাসার প্রথম দিকে মেয়ে পক্ষের বাবা-মা রাজি না থাকার কারনে ভালোবাসার সম্পর্ককে স্থায়ী সম্পর্কে রূপ দেয়ার জন্য তড়িঘড়ি করেই বিয়ে করেন তারা।
দুই পরিবার থেকেই মেনে নিয়েছিলেন তাদের সম্পর্ক। লেখাপড়া চলাকালীন অনুষ্ঠান করে সাদিয়াকে তার স্বামীর ঠিকানায় উঠিয়ে দিতে চাইলে ফয়সালের পরিবার জানায়  ছেলের একটা চাকরি  হোক তারপরে অনুষ্ঠান করে উঠিয়ে নিবো আমাদের পুত্রবধূকে।
অনেক চেষ্টার পর ২০২৩ সালে বাংলাদেশ কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরে উপসহকারী কৃষি কর্তকর্তা হিসেবে নেছারাবাদ পিরোজপুর কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরে যোগদান করেন মোঃ আল মাহদুদ ফয়সাল। চাকরিতে যোগদান করার পর বিয়ের অসুষ্ঠানের তারিখ নির্ধারন করেন ফয়সাল ও সাদিয়ার পরিবার।
ফয়সাল চাকরিতে যোগদানের পর পরই আসেন শ্বশুর এর বাসায় এমনটাই বলছিলেন সাদিয়া ও তার পরিবার। স্বাভাবিক দিনের মতো ফয়সাল তার শ্বশুরবাড়ি থেকে সকাল বেলা কর্মস্থলে চলে যান।
পরে সাদিয়া বিছনা ঠিক করতে গিয়ে একটা হলুদ খাম দেখতে পায় ফয়সালের বালিশের নিচে।  খামটি খুলে সাদিয়া দেখেন তার স্বামী তাকে ডিভোর্স দিয়েছে। পরে সাদিয়া তার মায়ের মোবাইল দিয়ে কল দিতে থাকে কিন্তু কোনো ভাবে ফয়সালের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেনি তিনি।
সাদিয়ার বাবা বলেন, আমার মেয়ের সঙ্গে হওয়া সকল অন্যায়ের বিচার চাই, এই ঘটনার পরে সাদিয়ার সাবেক স্বামীর বিরুদ্ধে বরগুনা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ ট্রাইবুনালে মামলা করেছে সাদিয়া, যার মামলা নম্বর :৫৭৩/২০২৩
মামলা সূত্রে জানা যায় ফয়সাল বিভিন্ন সময় তার স্ত্রীর কাছে যৌতুক দাবি করে,স্ত্রীর পরিবার কমবেশি ফয়সালকে টাকা পয়সাও দিতেন। এরই মধ্যে ফয়সাল পরনারীর প্রতি আকৃষ্ট হয়। এসব নিয়ে তাদের সম্পর্কে ফাটল ধরে।
এসব বিষয়ে অভিযুক্ত ফয়সাল গনমাধ্যমকে বলেন, মামলায় উল্লেখিত বিয়ষগুলো মিথ্যা।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ