1. lakituli@gmail.com : admin : Engr. Md. Lakitul Islam
  2. lakitul.umec@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:২৫ অপরাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
৪০০ বছরের মসজিদ দেখতে আসে দূর-দূরান্তের মানুষ ভারতের এক তরফা পানি প্রত্যাহারে অস্তিত্ব সংকটে কুড়িগ্রামের ১৬ নদ-নদী মাদক কারবারির বাড়িতে পুলিশের অভিযানে মাদকসহ গ্রেফতার ১ কুড়িগ্রামে হামলার মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার বর্ণাঢ্য আয়োজনে কুড়িগ্রামে বর্ষবরণ উদযাপন কুড়িগ্রামে সেনাবাহিনীর অনুপ্রেরণা বিষয়ক সেমিনার মা-মেয়েকে উত্ত্যক্তের ঘটনায় মাইকিং করে সংঘর্ষ মহাসড়কে অবৈধ যান ট্রাক্টরের চাপায় ঝড়লো তাজা ২ স্কুলছাত্রের প্রাণ চাঁপাইনবাবগঞ্জে আব্দুল হাকিম পিন্টুর খুনিদের গ্রেফতার ও শাস্তির দাবীতে মানববন্ধন ৫ কৃষককে মারধরে পতাকা বৈঠকে বিএসএফের দুঃখপ্রকাশ

পরিবারের চাপে মামিকে তালাক দেয়ার পর ফের আবার বিয়ে!

  • প্রকাশিত : সোমবার, ১ নভেম্বর, ২০২১

অনলাইন ডেস্ক::
রংপুরের মিঠাপুকুরের ০৩ নং পায়রাবন্দ ইউনিয়নের অভিরামনুরপুর গ্রামে বিধবা মামীকে বিয়ে করার পর পরিবার এবং সমাজের চাপে গ্রাম্য সালিশে কাজী ডেকে গ্রামবাসীর উঠানো টাকায় তালাক দেয়ার পর পুণরায় আবারো মামী এবং ভাগ্নের গোপনে বিয়ে রেজিষ্ট্রি হয়েছে।

এ ঘটনায় এলাকায় ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে বলে জানা যায়।

এলাকাবাসী জানান, অভিরামনুরপুর গ্রামের দুই সন্তানের জনক গোলজার একই গ্রামে বসবাসরত তার মামী হোসনে-আরা বেগমের স্বামী মারা গেলে ভাগ্নে গোলজারের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে ঢাকায় নিয়ে গিয়ে বসবাস শুরু করেন এবং গোলজার তৃতীয় বিয়ে করেন।

বেশ কিছুদিন আগে গ্রামে এসে সুদের ব্যবসা শুরু করলে তারা বিয়ের বিষয়টি অস্বীকার করে আসছিলো। কেউ জিজ্ঞাসা করলে উভয়ে অস্বীকার করে মামী হোসনে আরা বেগমের সুদের টাকা দেখাশুনা করেন এটা বলতো?

মাসখানেক আগে মামী ভাগ্নের গন্ডগোল হলে উভয়ে গ্রাম্য সালিশি বৈঠকে স্বীকার করেন তারা স্বামী-স্ত্রী।

এতে উপস্থিত লোকজনকে তারা বলেন, আর ভুল করবেন না। তাদের তালাক দেয়ার ব্যবস্থা করে দিতে।

উপস্থিত ইউপি সদস্য সোলায়মান মেম্বার, গোলাম মিয়া, আলামিন, এরশাদের নেতৃত্বে কাজী ডেকে তালাক প্রদান করা হয় এবং গ্রামবাসী জানিয়ে দেয় এ ভুল করলে গ্রাম থেকে বের করে দেয়া হবে।

গতকাল রাতে ০৩ নং পায়রাবন্দ ইউনিয়নের বিবাহ রেজিস্ট্রারের বাড়িতে গোপনে গিয়ে ২০ হাজার একশত একটাকা দেনমোহর নির্ধারণ করে আবারো বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।

এ বিষয়ে গ্রামবাসী এখনো না জানলেও কয়েকজন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ব্যক্তি আমার সংবাদকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

এ বিষয়ে জানতে বিবাহ রেজিস্ট্রার আনছারুলের সঙ্গে কথা হলে তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন। পূর্বের দুই বউয়ের অনুমতি নেয়া আছে কিনা জানতে চাইলে ফোন কেটে দেন তিনি।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ