1. lakituli@gmail.com : admin : Engr. Md. Lakitul Islam
  2. lakitul.umec@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:০১ অপরাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
কুড়িগ্রামে উপজেলা আ.লীগ নেতা গ্রেফতার ‘বন্ধু’ সংগঠনের সৌজন্যে শীতবস্ত্র পেলো ৫ শতাধিক শীতার্ত কুড়িগ্রামে ডিজেল পাচার কালে আটক ২ ভারতে অনুপ্রবেশের সময় বিজিবি কর্তৃক যুবক আটক নেত্রকোনা বারহাট্টয় যুবপুরামের উদ্যোগে হুইসেল ব্লোয়ারদের অন্তর্ভুক্তি সভা অনুষ্ঠিত ব্রহ্মপুত্রের ভাঙ্গন ঠেকাতে স্থায়ী ব্যবস্থার দাবিতে নদীতীরে মানববন্ধন মেয়াদোত্তীর্ণ কীটনাশক বিক্রয়ের দায়ে ৩ দোকানিকে জরিমানা দোকান উচ্ছেদের নামে হামলা, লুটপাটের ঘটনায় ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন কুড়িগ্রামে বিনামূল্যে উচ্চ ফলনশীল ব্রি-১০০ ধানবীজ বিতরণ কুড়িগ্রামে পিলখানা হত্যা ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে মানববন্ধন

বরগুনায় মামির বোনকে বিয়ে করতে না পেরে মামাকে ‘কুপিয়ে জখম’

  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২১

বরগুনা প্রতিনিধি :: বরগুনায় মামির বোনকে বিয়ে করা নিয়ে মামা ফজলু প্যাদা (৪৫)-কে কুপিয়ে জখম করার অভিযোগ উঠেছে ভাগ্নে মাহফুজের বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার (২৬ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বরগুনা সদর উপজেলার বুড়িরচর ইউনিয়নের পূর্ব বুড়িরচর গ্রামে এই ঘটনা ঘটেছে।

বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কেএম তারিকুল ইসলাম এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. ফারুক মিয়া বলেন, ‘ফজলু প্যাদা ও মাহফুজ সম্পর্কে আপন মামা ভাগ্নে। ফজলুর শালীকে বিয়ের প্রস্তাব দেন মাহফুজ। বিষয়টি নিয়ে মামা-ভাগের মতবিরোধ চলছিল। বিষয়টি নিয়ে এক পর্যায়ে উভয় পরিবারের মধ্যে সম্পর্কের চরম অবনতি ঘটে। এর জেরে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মাহফুজ ও তার মা কুলসুম বেগমের সঙ্গে ফজলু প্যাদার বাকবিতণ্ডা হয়। এক পর্যায়ে মাহফুজ উত্তেজিত হয়ে ধারালো দা দিয়ে ফজলু প্যাদার মাথায় উপর্যুপরি কুপিয়ে জখম করে। এ সময় এলাকাবাসী ফজলুকে উদ্ধার করে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে সেখান থেকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেরে-ই বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। ঘটনার পরপরই মাহফুজ ও তার মা কুলসুম বেগম বসতঘরে তালা দিয়ে পালিয়ে যায়।’

বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক নিহার রঞ্জন বৈদ্য বলেন, ‘ফজলু প্যাদা নামের একজনকে জখম অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছিল। তার মাথায় ধারালো অস্ত্রের সাত আটটি জখম ছিল। যে কারণে প্রচুর রক্তক্ষরণ হচ্ছিল। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে গুরুতর অবস্থায় তাকে বরিশাল শেরে-ই বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

ফজলুর ছেলে সাব্বির রহমান বলেন, ‘প্রচুর রক্তক্ষরণ হওয়ায় বাবাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় শেরেবাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কক্ষে রাখা হয়েছে।’

বরগুনা সদর থানার ওসি বলেন, ‘বিষয়টি জানার সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে ভিক্টিমকে উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছে। অভিযুক্তদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ